-কাজী সাইফুদ্দীন হোসেন
আমরা কয়েকদিন আগে একটি ওয়েবসাইট থেকে ‘ক্বুর’আন ও সুন্নাহ নাকি ক্বুর’আন ও আহলে বাইত (রা.)?’ শিরোনামের একখানা লেখার উদ্ধৃতি দিয়ে পোষ্ট প্রকাশ করেছিলাম (লেখার লিঙ্কটি নিচে শেয়ারকৃত)। এই প্রসঙ্গে আরো কিছু কথা আলোচনা করা দরকার মনে হলো। তাই এ পোষ্টের অবতারণা করছি।
প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একটি হাসান-সহীহ হাদীসে এরশাদ করেন:
وَعَن مَالك بن أنس مُرْسَلًا قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: تَرَكْتُ فِيكُمْ أَمْرَيْنِ لَنْ تَضِلُّوا مَا تَمَسَّكْتُمْ بِهِمَا: كِتَابَ اللَّهِ وَسُنَّةَ رَسُولِهِ « رَوَاهُ فِي الْمُوَطَّأ».
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আমি তোমাদের মধ্যে দুটি ’আদেশ’ রেখে যাচ্ছি। যতোক্ষণ তোমরা সে দুটোকে আঁকড়ে ধরে থাকবে, ততোক্ষণ পর্যন্ত পথভ্রষ্ট হবে না - আল্লাহর কিতাব ও তাঁর রাসূলের সুন্নাহ। [ইমাম মালেক কৃত ‘মুওয়াত্তা’ হতে ‘মিশকাতুল মাসাবীহ’, ১৮৬/৪৭]
রাফেযী শিয়া-চক্র দুরভিসন্ধিমূলকভাবে এই হাদীসটিকে পাশ কাটিয়ে এবং ক্ষেত্রবিশেষে ধামাচাপা দিয়ে স্রেফ এতদসংক্রান্ত ক্বুর’আন ও আহলে বাইত (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-কে আঁকড়ে ধরার অপর হাদীসটির ওপরে গুরত্বারোপ করে থাকে (ইবারত - " أَمَّا بَعْدُ، أَلَا أَيُّهَا النَّاسُ فَإِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ يُوشِكُ أَنْ يَأْتِيَ رَسُولُ رَبِّي فَأُجِيبَ، وَأَنَا تَارِكٌ فِيكُمْ ثَقَلَيْنِ: أَوَّلُهُمَا كِتَابُ اللهِ فِيهِ الْهُدَى وَالنُّورُ: فَخُذُوا بِكِتَابِ اللهِ، وَاسْتَمْسِكُوا بِهِ " فَحَثَّعَلَى كِتَابِ اللهِ وَرَغَّبَ فِيهِ، ثُمَّ قَالَ: « وَأَهْلُ بَيْتِي أُذَكِّرُكُمُ اللهَ فِي أَهْلِ بَيْتِي، أُذَكِّرُكُمُاللهَ فِي أَهْلِ بَيْتِي، أُذَكِّرُكُمُ اللهَ فِي أَهْلِ بَيْتِي »)। অথচ এ হাদীসটির সময়কাল ও স্থানের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হয়েছে আমাদের শেয়ারকৃত লেখাটিতে (লিঙ্ক নিচে দেখুন)।
আমরা জবাবে বলবো, ক্বুর'আন ও সুন্নাহ হলো ইসলাম ধর্মের তাত্ত্বিক দিক। আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)’এর প্রদত্ত বিধিবিধান এতে সন্নিবেশিত। আর ওই বিধিবিধানের যথাযথ অনুসরণকারী হলেন পবিত্র আহলে বাইত ও আসহাবে কেরাম (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাঈন)। সাহাবায়ে কেরাম (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম) সম্পর্কেও অনুরূপ বার্তা দিয়েছিলেন প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -
وتفترق امتي على ثلاث وسبعين ملة كلهم في النار إلا ملة واحدة، قالوا: ومن هي يا رسول الله؟ قال: ما انا عليه واصحابي.
অর্থ: "আমার উম্মত অনতিবিলম্বে ৭৩ দলবিভক্ত হবে; একটি দল ছাড়া বাকি সবাই জাহান্নামে প্রবেশ করবে।” সাহাবায়ে কেরাম (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম) তাঁকে জিজ্ঞেস করেন: “কোন্ দলটি নাজাতপ্রাপ্ত হবে, এয়া রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম)?” এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন: “আমি ও আমার সাহাবা যে পথ ও মত তথা আক্বীদা-বিশ্বাসের ওপর প্রতিষ্ঠিত, তার অনুসারীরাই মুক্তি পাবে।“ [সুনানে তিরমিযী; হাদীস নং ২৬৪১]
গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট:
আহলে বাইত ও আসহাব (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাঈন) হলেন আমাদের অনুকরণীয় আদর্শ বা রোল-মডেল। বস্তুতঃ তাঁরাই হলেন ক্বুর’আন-সুন্নাহর বাস্তব রূপ। তাঁদের পথ ও মতকে আঁকড়ে ধরলে আমরা পথভ্রষ্ট হবো না। কিন্তু যদি তাঁদের অনুসরণের কথা বলে ক্বুর’আন-সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার পক্ষে শরীয়তের দলিলকে ধামাচাপা বা বাঁকানো হয় এবং গোষ্ঠীগত এজেন্ডা বাস্তবায়নে কেউ অপতৎপর হয়, তখনই সন্দেহ দানা বেঁধে ওঠে। রাফেযী শিয়া-চক্র সদাসর্বদা শুধু ‘ক্বুর’আন ও আহলে বাইত (রা.)’-কে আঁকড়ে ধরার পক্ষের হাদীসটি বেশি বেশি প্রচার করে থাকে, অথচ মূল ধর্মতত্ত্বীয় উৎস ক্বুর’আন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার পক্ষের হাদীসটিকে এড়িয়ে যায়। আর এখানেই তাদের তাবৎ ফাঁক ও ফাঁকি! মূলতঃ তারা হাদীসে উল্লেখিত ধর্মের উৎস সুন্নাহ’কেই কেটে ফেলতে চায় এবং আহলে বাইত (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম)’এর মেকি প্রেম জারি করতে এবং মানুষকে রাফেযী গোমরাহীর দিকে টেনে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু আহলে বাইত অথবা আসহাব (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাঈন) সম্পর্কে জানতে হলে তো সুন্নাহ’র ওপর নির্ভর করতে হবে। কেননা এগুলো সবই বর্ণিত হয়েছে সুন্নী আলেম-উলামার বইপত্রে। আল্লাহ মাফ করুন, এই সুন্নাহকে মুছে ফেলতে পারলে রাফেযী গোষ্ঠী নিজেদের বাতীল মতবাদ ও আচারকে আহলে বাইত (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম)’এর প্রেম বলে চালিয়ে দিতে সক্ষম হবে। অতএব, মুসলমান সাধারণকে এ ব্যাপারে অনেক সতর্ক হওয়া বাঞ্ছনীয়।
পরিশেষে বলবো, পবিত্র আহলে বাইত (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম)’এর প্রতি ভালোবাসাকে অতিরঞ্জিত করে একটি দল যে বের হবে এবং তাদের নাম যে ‘রাফিদাহ’ (রাফেযী শিয়া) হবে, সে সম্পর্কে প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন বিভিন্ন হাদীসে। আমরা সেসব হাদীসের বিবরণসম্বলিত একটি লেখার লিঙ্ক এখানে শেয়ার করে আলোচনা সমাপ্ত করছি।
সমাপ্ত
লিঙ্ক: https://kazisaifuddinhossain.blogspot.com/.../blog-post...
লিঙ্ক: https://response-to-anti-islam.com/show/%E2%80%9C%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%86%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E2%80%9D-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E2%80%9C%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%86%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A4%E2%80%9D---/190?fbclid=IwAR1d99-lAlEo-q677G-czLIn5Ks1S54oe6QppvxFNFTlUJ4weGP7_vKWSn8
আমরা কয়েকদিন আগে একটি ওয়েবসাইট থেকে ‘ক্বুর’আন ও সুন্নাহ নাকি ক্বুর’আন ও আহলে বাইত (রা.)?’ শিরোনামের একখানা লেখার উদ্ধৃতি দিয়ে পোষ্ট প্রকাশ করেছিলাম (লেখার লিঙ্কটি নিচে শেয়ারকৃত)। এই প্রসঙ্গে আরো কিছু কথা আলোচনা করা দরকার মনে হলো। তাই এ পোষ্টের অবতারণা করছি।
প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একটি হাসান-সহীহ হাদীসে এরশাদ করেন:
وَعَن مَالك بن أنس مُرْسَلًا قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: تَرَكْتُ فِيكُمْ أَمْرَيْنِ لَنْ تَضِلُّوا مَا تَمَسَّكْتُمْ بِهِمَا: كِتَابَ اللَّهِ وَسُنَّةَ رَسُولِهِ « رَوَاهُ فِي الْمُوَطَّأ».
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আমি তোমাদের মধ্যে দুটি ’আদেশ’ রেখে যাচ্ছি। যতোক্ষণ তোমরা সে দুটোকে আঁকড়ে ধরে থাকবে, ততোক্ষণ পর্যন্ত পথভ্রষ্ট হবে না - আল্লাহর কিতাব ও তাঁর রাসূলের সুন্নাহ। [ইমাম মালেক কৃত ‘মুওয়াত্তা’ হতে ‘মিশকাতুল মাসাবীহ’, ১৮৬/৪৭]
রাফেযী শিয়া-চক্র দুরভিসন্ধিমূলকভাবে এই হাদীসটিকে পাশ কাটিয়ে এবং ক্ষেত্রবিশেষে ধামাচাপা দিয়ে স্রেফ এতদসংক্রান্ত ক্বুর’আন ও আহলে বাইত (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-কে আঁকড়ে ধরার অপর হাদীসটির ওপরে গুরত্বারোপ করে থাকে (ইবারত - " أَمَّا بَعْدُ، أَلَا أَيُّهَا النَّاسُ فَإِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ يُوشِكُ أَنْ يَأْتِيَ رَسُولُ رَبِّي فَأُجِيبَ، وَأَنَا تَارِكٌ فِيكُمْ ثَقَلَيْنِ: أَوَّلُهُمَا كِتَابُ اللهِ فِيهِ الْهُدَى وَالنُّورُ: فَخُذُوا بِكِتَابِ اللهِ، وَاسْتَمْسِكُوا بِهِ " فَحَثَّعَلَى كِتَابِ اللهِ وَرَغَّبَ فِيهِ، ثُمَّ قَالَ: « وَأَهْلُ بَيْتِي أُذَكِّرُكُمُ اللهَ فِي أَهْلِ بَيْتِي، أُذَكِّرُكُمُاللهَ فِي أَهْلِ بَيْتِي، أُذَكِّرُكُمُ اللهَ فِي أَهْلِ بَيْتِي »)। অথচ এ হাদীসটির সময়কাল ও স্থানের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হয়েছে আমাদের শেয়ারকৃত লেখাটিতে (লিঙ্ক নিচে দেখুন)।
আমরা জবাবে বলবো, ক্বুর'আন ও সুন্নাহ হলো ইসলাম ধর্মের তাত্ত্বিক দিক। আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)’এর প্রদত্ত বিধিবিধান এতে সন্নিবেশিত। আর ওই বিধিবিধানের যথাযথ অনুসরণকারী হলেন পবিত্র আহলে বাইত ও আসহাবে কেরাম (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাঈন)। সাহাবায়ে কেরাম (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম) সম্পর্কেও অনুরূপ বার্তা দিয়েছিলেন প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -
وتفترق امتي على ثلاث وسبعين ملة كلهم في النار إلا ملة واحدة، قالوا: ومن هي يا رسول الله؟ قال: ما انا عليه واصحابي.
অর্থ: "আমার উম্মত অনতিবিলম্বে ৭৩ দলবিভক্ত হবে; একটি দল ছাড়া বাকি সবাই জাহান্নামে প্রবেশ করবে।” সাহাবায়ে কেরাম (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম) তাঁকে জিজ্ঞেস করেন: “কোন্ দলটি নাজাতপ্রাপ্ত হবে, এয়া রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম)?” এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন: “আমি ও আমার সাহাবা যে পথ ও মত তথা আক্বীদা-বিশ্বাসের ওপর প্রতিষ্ঠিত, তার অনুসারীরাই মুক্তি পাবে।“ [সুনানে তিরমিযী; হাদীস নং ২৬৪১]
গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট:
আহলে বাইত ও আসহাব (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাঈন) হলেন আমাদের অনুকরণীয় আদর্শ বা রোল-মডেল। বস্তুতঃ তাঁরাই হলেন ক্বুর’আন-সুন্নাহর বাস্তব রূপ। তাঁদের পথ ও মতকে আঁকড়ে ধরলে আমরা পথভ্রষ্ট হবো না। কিন্তু যদি তাঁদের অনুসরণের কথা বলে ক্বুর’আন-সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার পক্ষে শরীয়তের দলিলকে ধামাচাপা বা বাঁকানো হয় এবং গোষ্ঠীগত এজেন্ডা বাস্তবায়নে কেউ অপতৎপর হয়, তখনই সন্দেহ দানা বেঁধে ওঠে। রাফেযী শিয়া-চক্র সদাসর্বদা শুধু ‘ক্বুর’আন ও আহলে বাইত (রা.)’-কে আঁকড়ে ধরার পক্ষের হাদীসটি বেশি বেশি প্রচার করে থাকে, অথচ মূল ধর্মতত্ত্বীয় উৎস ক্বুর’আন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার পক্ষের হাদীসটিকে এড়িয়ে যায়। আর এখানেই তাদের তাবৎ ফাঁক ও ফাঁকি! মূলতঃ তারা হাদীসে উল্লেখিত ধর্মের উৎস সুন্নাহ’কেই কেটে ফেলতে চায় এবং আহলে বাইত (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম)’এর মেকি প্রেম জারি করতে এবং মানুষকে রাফেযী গোমরাহীর দিকে টেনে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু আহলে বাইত অথবা আসহাব (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম আজমাঈন) সম্পর্কে জানতে হলে তো সুন্নাহ’র ওপর নির্ভর করতে হবে। কেননা এগুলো সবই বর্ণিত হয়েছে সুন্নী আলেম-উলামার বইপত্রে। আল্লাহ মাফ করুন, এই সুন্নাহকে মুছে ফেলতে পারলে রাফেযী গোষ্ঠী নিজেদের বাতীল মতবাদ ও আচারকে আহলে বাইত (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম)’এর প্রেম বলে চালিয়ে দিতে সক্ষম হবে। অতএব, মুসলমান সাধারণকে এ ব্যাপারে অনেক সতর্ক হওয়া বাঞ্ছনীয়।
পরিশেষে বলবো, পবিত্র আহলে বাইত (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম)’এর প্রতি ভালোবাসাকে অতিরঞ্জিত করে একটি দল যে বের হবে এবং তাদের নাম যে ‘রাফিদাহ’ (রাফেযী শিয়া) হবে, সে সম্পর্কে প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন বিভিন্ন হাদীসে। আমরা সেসব হাদীসের বিবরণসম্বলিত একটি লেখার লিঙ্ক এখানে শেয়ার করে আলোচনা সমাপ্ত করছি।
সমাপ্ত
লিঙ্ক: https://kazisaifuddinhossain.blogspot.com/.../blog-post...
লিঙ্ক: https://response-to-anti-islam.com/show/%E2%80%9C%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%86%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E2%80%9D-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E2%80%9C%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%86%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A4%E2%80%9D---/190?fbclid=IwAR1d99-lAlEo-q677G-czLIn5Ks1S54oe6QppvxFNFTlUJ4weGP7_vKWSn8